দ্য রাবার গার্ল (১ম পর্ব)

oputanvir
4.3
(26)

জেসি ঘুমিয়েই পড়েছিলো । গাড়িটা যখন বাড়ির সামনে এসে থামলো তখন ওর চোখ খুলে গেল । জানালা দিয়ে বাড়িটার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু সময় । পাশে ওর বাবা । জেসির দিকে তাকিয়ে বলল, বাড়ি পছন্দ হয়েছে ?
জেসি তখনও বাড়িটার দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ওর মনের অবস্থা যে কেমন সেটা ও নিজেই বলতে পারবে না । একটা পুরোন দুইতলা বাড়ির সামনে ওদের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে । জেসি কোন কথা না বলে গাড়ি থেকে নেমে এল । তারপর আবারও তাকাল বাড়িটার দিকে ।
সত্যি বলতে কী যেমনটা ভেবেছিল বাড়িটা আসলে তার থেকে অনেক ভাল । ও তো ভেবেছিল ওর বাবা ওকে একটা পুরানো ভাঙ্গা বাড়িতে নিয়ে হাজির হবে । কিন্তু এই বাড়িটা তো অনেক বেশি ভাল । একটু পুরানো যদিও তবে বেশ ভাল । বিশেষ করে গল্পের বইতে পড়া পুরানো বাড়ি গুলোর মত ! জেসির মনে হল যে ওর পছন্দের কোন বইয়ের প্লটে এসে সে হাজির হয়েছে ।
বাবার দিকে তাকিয়ে জেসি বলল, বাবা আই লাভ ইট !
-সত্যি বলছিস তো নাকি আমাকে খুশি করার জন্য ।
-বাবা তুমি আমার মুখের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারবে । আর এইটা পার্মানেন্ট না । তাই না ? সুতরাং সমস্যা হবে না । বরং আমার সময় ভালই কাটবে ।

মাল পত্র ওরা দুজনে নামাতে শুরু করলো । অবশ্য খুব বেশি মাল পত্র নেইও । ওদের সব কিছু ওরা বিক্রি করে দিয়ে এসেছে নিউজার্সির ফ্ল্যাটের সাথে । বলতে গেলে কিছুই সাথে আনে নি । আনতে পারে নি । কিছু জামা কাপড় আর দরকারী জিনিস পত্র । সাথে জেসির বই ।

জেসির বাবার ব্যবসাটা হঠাৎ করে একেবারে খারাপের দিকে গিয়ে ঠেকলো । শেষে এমন একটা অবস্থা হল যে ব্যবসার সাথে সাথে ওদের ফ্ল্যাটটাও বিক্রি করে দিতে হল । তবে কিছু শেয়ার এখনও রয়েছে । সেগুলোর দাম যদি বাড়ে তাহলে হয়তো আবার ফিরিতে পারবে । নয়তো ফেরা খুব একটা সহজ হবে না ওদের । জেসির বাবা নিউজার্সি থেকে প্রায় ৩৫০ মাইল দুরের এই ছোট গ্রামে একটা বাড়ি আর কিছু খামারের জমি কিনেছিল। কেন কিনেছিল সেটা কেউ জানে না । কিন্তু আপাতত এই বাড়ি আর জমিটাই ওদের থাকার জায়গা হয়েছে । এখানে কিছু দিন থেকে ওদের পরবর্তি পরিকল্পনা ঠিক করা হবে যে কী করবে।

বাড়িতে সব কিছু গোছাতে গোছাতে ওদের আরও দুইদিন লেগে গেল । মোট ছয়টা ঘর পুরো বাড়িতে । উপরে মোট চারটা ঘর নিচে রয়েছে আরও দুটো । এছাড়া কিচেন আর বড় ড্রয়িং রুম নিচে । মাঝ দিয়ে উপরে ওঠার সিড়ি । থাকার জন্য বাড়িটা বেশ ভালই । জেসির ভাল লাগলো । প্রথম দর্শনেই বাড়িটা পছন্দ হয়ে গেছে ওর । বিশেষ করে আশে পাশে কোন বাড়ি না থাকার কারণে । নিউজার্সিতে থাকার সময়তেও সে সব সময় একা থাকতে পছন্দ করতো । একা একা থাকতো, বই পড়তো আর গান গাইতো । ছোট বেলাতে জেসির মা ওর বাবা আর ওকে রেখে চলে যায় । তখন থেকেই একা একা থাকার অভ্যাস ওর । জেসির জীবনে ওর বাবা ছাড়া আর কেউ নেই আসলে । অন্য কাউকে তার ঠিক দরকারও নেই ।

দোতলার সিড়ির কাছের ঘরটা নিলেন জেসির বাবা । আর একেবারে শেষের ঘরটা নিল জেসি। জেস্যার ঘরের পেছনের দিকে একটা খোলা বারান্দা রয়েছে । বারান্দার পরেই শুরু হয়েছে গাছ পালা আর ছোট রিজার্ভ ফরেস্ট ।
সপ্তাহ খানেকের পরেই জেসির বাবা কাজ কর্ম শুরু করে দিল । এখানে সে মূলত লাইভস্টোক আর গ্রেইনের বিজনেস শুরু করেছে সে । এই এলাকাতে প্রচুর পরিমানে শস্য জন্মে । জেসির বাবা সেই গুলো কিনে নিয়ে শহরে পাইকারি দরে বিক্রির ব্যবসা শুরু করলো । সারাদিন তাকে ব্যস্ত থাকতে হয় । আর জেসি থাকে বাসায় একা । এখনও সে এখানকার হাই স্কুলে ভর্তি হয় নি । জেসি ঠিক করেছে এই ভাঙ্গা সেমিস্টারে আর শুরু করবে না । একেবারে সামনের সেমিস্টার থেকে শুরু করবে । এই কারণে এই কিছুদিন জেসির আর কোন কাজ নেই । সারাদিন বাসাতে থাকা, ইচ্ছে মত বই পড়া । ওদের বাড়ির পেছন থেকে একটা ছোট্ট জঙ্গল শুরু হয়েছে । রিজার্ভ ফরেস্ট । আর সামনের কিছু দুর থেকে আরাম্ভব হয়েছে ফসলের মাঠ ।

একদিন ব্রেকফার্স্ট খাওয়ার সময়ে জেসি ওর বাবাকে বলল, বাবা কালকে বেজমেন্টে ঢুকেছিলাম ।
-কেন ? ওটা এখনও পরিস্কার করা হয় নি । বলেছিলাম না সময় করে দুজন একসাথে পরিস্কার করবো!
-ওটা পরিস্কারই বাবা ।
-তাই ?
-হুম । জানো ওখানে একটা বক্সের ভেতরে কী পেয়েছি?
-কী?
-একটা লেটাক্স স্যুট । কালো ।
-লেটাক্স স্যুট ?
-একেবারে ফুল বডি । মাস্ক আর গ্লোভসও আছে ।
জেসির বাবা কী বলবে কিছু বুঝতে পারলো না । তাকিয়ে রইলো জেসির দিকে । জেসি বলল, বাবা ওটা আমি পরি একটু । একেবারে আমার মাপের !
-ওটা কবে না কবেকার । কেমন গন্ধ করবে?
-না বাবা । একদম ভাল । তারপরেও আমি ওটা পরিস্কার করেছি । প্লিজ বাবা ।
জেসির বাবা মেয়ের আগ্রহের ব্যাপারটা বুঝতে পারলো । তারপর বলল, আচ্ছা পর । তবে আমি যখন বাসায় থাকি তখন না । কেমন?
-আচ্ছা বাবা ! ইউ আর দ্য বেস্ট !
-তবে যদি স্কিনের কোন ক্ষতি হয় তাহলে কিন্তু পরা বন্ধ করতে হবে !
-ওকে বাবা !

লেটাক্স স্যুট টা পাওয়ার পরেই জেসির মনে একটা উত্তেজনা কাজ করছিলো । এর আগে সে রাবার স্যুট গুলো দেখেছে । মেয়েদের দেহে কেমন করে এটে থাকে । দেখতে বেশ ভাল লাগে । এটাকে অনেকে আবার সেকেন্ড স্কিন বলে । এটা এখানে কিভাবে এল কে জানে !

প্রতিদিনের মত জেসির বাবা কাজে চলে গেল । জেসি তখন একা । সে আস্তে আস্তে নিজের শরীর থেকে সব কাপড় খুলে লেটাক্সের স্যুটটা পরতে লাগলো । পরতে কিছু সময় লাগলো । পিঠের কাছে বড় চেইন রয়েছে । সেটা আটকে দিতেই শরীরের সাথে একেবারে এটে গেল ড্রেস টা । তখনও মুখে মাস্কটা পরেনি । হাতে গ্লোভস দুটো পরে আয়নার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু সময় । অদ্ভুত একটা অনুভূতি হতে লাগলো ওর কাছে । স্যুটটা ওর দেহের সাথে একেবারে এটে রয়েছে । ওর দেহের প্রতিটি ভাজ স্পষ্ট ভাবে ফুটে উঠেছে । সেদিকে কিছু সময় জেসি একভাবে তাকিয়ে রইলো। নিজেকে এভাবে সে কোন দিন দেখেনি আগে । কয়েক মুহুর্ত যেন এভাবেই কেটে গেল । তারপর সে মাস্কটা হাতে নিলো । মাস্কে কোন মুখ নেই । নাকের ছোট দুটো ফুটো দেখা যাচ্ছে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য । সেই সাথে চোখের কাছে দুইটা ছোট ফুটো রয়েছে দেখার জন্য । মাথার কাছ দিয়ে রয়েছে চেইন ররেছে । মাস্কটা পরে টেইন দিয়ে আটকে দিলো সে । প্রথমে জেসির মনে হল ও যেন ঠিক মত নিঃশ্বাস নিতে পারছে না । তবে সেটা কাটিয়ে উঠলো কিছু সময় । এবার সে আয়নার দিকে তাকালো । এবার সত্যি বত অচেনা লাগলো নিজের কাছেই । ও নিশ্চিত ওর পরিচিত মানুষজন ওকে দেখে মোটেই চিনতে পারবে না ।

নিজের মোবাইল বের করে বেশ কয়েকটা ছবি তুলল । কিছু ছবি আয়নাতে আর কিছু ছবি তুলল মোবাইলে টাইমার সেট করে ।

এরপর ড্রেসটা খুলতে গিয়ে বাঁধলো বিপত্তি । জেসি টের পেল সে কিছুতেই ড্রেটটা সে খুলতে পারছে না । হাত দিয়ে চেইনটা যেন খুজেই পাচ্ছে না । তখনই মনে হল ও এখন ড্রেসটা কেটে ফেলবে । এই ভাবনা টা আসতেই একটা আশ্চর্য জনক ঘটনা ঘটলো । জেনি অনুভব করলো ও কিছুতেই দম নিতে পারছে না । হাত দিয়ে টেনে খুলে ফেলার চেষ্টা করলো ড্রেসটা কিন্তু কোন কাজ হল না । ওর বুকটা যেন বাতাসের জন্য ছটফট করতে শুরু করলো । জেসির মনে হল ও মারা যাচ্ছে । এখনই মারা যাবে ও । মেঝেতে পরে গেল সে । দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর । ওর মাথাটা কাজ করা বন্ধ করে দিচ্ছে । ঠিক এই সময়ে কানের কাছে যেন কেউ ফিসফিস করে বলল, ক্ষতি করবে না । ক্ষতি করবে না ।

তারপরই ও আবারও দম নিতে পারলো ভাল ভাবে । যেমন হঠাৎ করেই দম আটকে গিয়েছিলো, ঠিক তেমনি ভাবে আবার সব ঠিক হয়ে গেল । জেসি উঠে বসলো বিছানার উপরে । আয়নার দিকে নিজেকে দেখতে লাগলো । বুঝতে পারলো ও আটকে গেছে এই ড্রেসে । কি হল একটু আগে সেটা ও বুঝতেও পারছে না । কেমন করে হল সেটাও ওর মাথায় ঢুকছে না । কিন্তু আর ড্রেসটা কেটে ফেলার কথা ভাবতে পারছে না । কারণ মনের ভেতরে একটা ভয় ঢুকে গেছে যে যদি আবার ড্রেসটা কেটে ফেলার কথা সে ভাবে তাহলে হয়তো আবারও এমন কিছু হতে পারে !

পরের কয়েক ঘন্টা জেসি রইলো সেই লেটাক্স ড্রেস পরেই । ঘরের কাজ কর্ম শেষ করে নিজের ঘরে এসে বই পড়তে লাগলো । আস্তে আস্তে ওর কাছে যেন সব স্বাভাবিক মনে হতে লাগলো । দুপুরের দিকে ওর বাবা আসবে খেতে । তখন সে কি করবে? বাবার সামনে কিভাবে এই ড্রেস পরে যাবে । কেবল ড্রেস পরা থাকলেও না হয় কথা ছিল কিন্তু এই মাস্কটা পরে যাবে কিভাবে সে ?

ঘড়িতে যখন একটা বাজে তখন জেসির মনে হল যে এবার সে ড্রেসটা চাইলে খুলতে পারে । কেন যে এই কথা মনে হল সেটা জেসি নিজেও জানে না । কেবল মনে হল যে হয়তো খুলে যাবে । জেসি যখনই পেছনে হাত দিল তখন সে চেইনটা খুব সহজেই খুজে পেল । এবং টান দিতেই সেটা খুলেও এল । পুরো ড্রেসটা সে দ্রুত খুলে ফেলল । তারপর আর দেরি না করে বেজমেন্টের সেই বাক্সে রেখে দিয়ে এল । ওর মাথায় আসলেই কিছু যেন ঢুকছিলো না । প্রথমবার কত রকম করে চেষ্টা করলো । কিন্তু কোন ভাবেই খুজে পায় নি । অথচ একটু আগে কতই না সহজে খুজে পেল । এমন কেন হল !
যাক যা হয় হোক, জেসি ঠিক করলো আর সে এই ড্রেস পরবে না । একদমই পরবে না । ড্রেসটা নিয়ে গিয়ে সে বেজমেন্টের সেই বাক্সে রেখে এল যেখান থেকে পেয়েছিল । আর দরকার নেই বাবা এমন ড্রেস পরার ।

একটু পরেই জেসির বাবা খেতে এল । খাবার শেষ করে একটু বিশ্রাম করে সে চলে গেল নিজের কাজে । জেসি আবারও একা হয়ে গেল । নিজের ঘরে এসে একটা বই নিয়ে বসলো । আপাতত এখন আর কোন কাজ নেই ।

কিছু সময় বই পড়ার চেষ্টা করে গেল কিন্তু অবাক হয়ে খেয়াল করলো তার বই পড়তে ভাল লাগছে না । গান শোনার চেষ্টা করলো কিন্তু তাতেও কাজ হল না । গান শুনতেও ভাল লাগছে না ওর । ঘরের কিছু কাজ করার চেষ্টা করলো সেটাতেও কাজ হল না । এমন কি ঘরের বাইরে গিয়ে হাটাহাটি করে এল । সেটাও ওর করতে ভালো লাগছে না । ওর মন ঘুরে ফিরে সেই ড্রেসটার কাছে চলে যাচ্ছে । বারবার সেটা পরতে ইচ্ছে ইচ্ছে করছে । এমন কেন মনে হচ্ছে সেটা ও কিছুতেই বুঝতে পারছে না । এমন তো কিছুতেই হওয়ার কথা না ।

শেষে ওর কৌতুহলের জয় হল । সে আবার পায়ে পায়ে সেই বেজমেন্টেই গিয়ে হাজির হল । এবং ড্রেসটা নিয়ে এল । নিজের ঘরে এসে একই ভাবেই পরলো । মুখে মাস্কটা আটকাতেই আগের মত করে সেটা আটকে । জেসি অনেকবার চেষ্টা করলো বটে কিন্তু সেটা খুলতে পারলো না । তবে এবার সে আর আগের মত ভুল করলো না । ড্রেসটা ছিড়ে ফেলা কিংবা কেটে ফেলার কথা ভাবলো না । ড্রেসটা পরেই ওর স্বাভাবিক কাজ করতে লাগলো ।

এবং ওকে অবাক করে দেওয়ার ব্যাপার হচ্ছে ওর বাবা রাতে যখন বাসায় ফিরলো তার ঠিক আগে ওর মনে হল যে ড্রেসটা এখন খোলা যাবে । কিভাবে খোলা যাবে সেটা জেসি জানে না । কেবল ওর মনে হল ওর মনের ভেতরে কেউ যেন এই অনুভূতিটা ভরে দিল । সেই অনুভূতি থেকেই ও আবার চেষ্টা করলো এবং ড্রেসটা সে খুলে ফেলল । ড্রেসটা খুলে সে আর সেটা বেজমেন্টে রাখলো না । নিজের ক্লোজেটে রেখে দিল । একটু পরেই ওর বাবা এসে হাজির হল ।

রাতের খাবার শেষ করে জেসি যখন ঘুমাতে যাবে তখন আবার সেই অনুভুতি । কেউ যেন ওর মনের ভেতরে ঢুকে বলছে ড্রেসটা পরতে । জেসি অনুভূতিটা পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করলো কিন্তু লাভ হল না । এক ফোটা ঘুম এল না ওর । শেষে বাধ্য হয়ে আবারও ড্রেসটা পরে নিল । সাথে গ্লোভস আর মাস্ক । জেসি খুব ভাল করেই জানে যে এবার যতই চেষ্টা করুক না কেন সে কিছুতেই ড্রেসটা খুলতে পারবে না । কিন্তু এই ড্রেস পরে কি ঘুম আসবে?
জেসিকে ভুল প্রমান করে দিয়ে শোয়ার কিছু সময় পরেই জেসি ঘুমিয়ে পরলো । ঘুমের ভেতরে সে অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে লাগলো ! জেসির মতই একটা মেয়ে । ওর বসয়ী । একই রকম একটা লেটাক্সের ড্রেস পরে আছে। মেয়েটার মুখে মাস্ক থাকার কারণে মেয়েটার চেহার সে দেখতে পাচ্ছে না । মেয়েটা দৌড়াচ্ছে । কিছু বা কেউ যেন ওকে তাড়া করছে । জেসির মনে মেয়েটার জন্য বেশ চিন্তা লাগছে । মেয়েটা চিৎকার করতে করতে দৌড়াচ্ছে ।

দ্য রাবার গার্লের প্রথম পর্ব এখানে শেষ । গল্পটা লেখার কথা প্রথম মাথায় আসে দুদিন আগে । আমেরিকান হরর স্টোরিস: রাবার ওয়েন প্রথম পর্ব দেখার পরে । সেই হিসাবে এই গল্পটা একটা এডোপ্টেড থিমে গল্প । যদিও গল্পটা ঐ পর্বের মত হবে না । এখানে কেবল মেয়েটার লেটাক্সের ড্রেসটা মিল রয়েছে । মেয়েটা ড্রেসটা পায় এবং পরে । এরপর পরের পর্বটা আর নাম পুরুষে বর্ণনা হবে না । এরপরের পর্বটা জেসির জবানে বর্ণনা করা হবে । ঊত্তম পুরুষে

How useful was this post?

Click on a star to rate it!

Average rating 4.3 / 5. Vote count: 26

No votes so far! Be the first to rate this post.


Discover more from অপু তানভীর

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

About অপু তানভীর

আমি অতি ভাল একজন ছেলে।

View all posts by অপু তানভীর →