জেসি ঘুমিয়েই পড়েছিলো । গাড়িটা যখন বাড়ির সামনে এসে থামলো তখন ওর চোখ খুলে গেল । জানালা দিয়ে বাড়িটার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু সময় । পাশে ওর বাবা । জেসির দিকে তাকিয়ে বলল, বাড়ি পছন্দ হয়েছে ?
জেসি তখনও বাড়িটার দিকে তাকিয়ে রয়েছে। ওর মনের অবস্থা যে কেমন সেটা ও নিজেই বলতে পারবে না । একটা পুরোন দুইতলা বাড়ির সামনে ওদের গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে । জেসি কোন কথা না বলে গাড়ি থেকে নেমে এল । তারপর আবারও তাকাল বাড়িটার দিকে ।
সত্যি বলতে কী যেমনটা ভেবেছিল বাড়িটা আসলে তার থেকে অনেক ভাল । ও তো ভেবেছিল ওর বাবা ওকে একটা পুরানো ভাঙ্গা বাড়িতে নিয়ে হাজির হবে । কিন্তু এই বাড়িটা তো অনেক বেশি ভাল । একটু পুরানো যদিও তবে বেশ ভাল । বিশেষ করে গল্পের বইতে পড়া পুরানো বাড়ি গুলোর মত ! জেসির মনে হল যে ওর পছন্দের কোন বইয়ের প্লটে এসে সে হাজির হয়েছে ।
বাবার দিকে তাকিয়ে জেসি বলল, বাবা আই লাভ ইট !
-সত্যি বলছিস তো নাকি আমাকে খুশি করার জন্য ।
-বাবা তুমি আমার মুখের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারবে । আর এইটা পার্মানেন্ট না । তাই না ? সুতরাং সমস্যা হবে না । বরং আমার সময় ভালই কাটবে ।
মাল পত্র ওরা দুজনে নামাতে শুরু করলো । অবশ্য খুব বেশি মাল পত্র নেইও । ওদের সব কিছু ওরা বিক্রি করে দিয়ে এসেছে নিউজার্সির ফ্ল্যাটের সাথে । বলতে গেলে কিছুই সাথে আনে নি । আনতে পারে নি । কিছু জামা কাপড় আর দরকারী জিনিস পত্র । সাথে জেসির বই ।
জেসির বাবার ব্যবসাটা হঠাৎ করে একেবারে খারাপের দিকে গিয়ে ঠেকলো । শেষে এমন একটা অবস্থা হল যে ব্যবসার সাথে সাথে ওদের ফ্ল্যাটটাও বিক্রি করে দিতে হল । তবে কিছু শেয়ার এখনও রয়েছে । সেগুলোর দাম যদি বাড়ে তাহলে হয়তো আবার ফিরিতে পারবে । নয়তো ফেরা খুব একটা সহজ হবে না ওদের । জেসির বাবা নিউজার্সি থেকে প্রায় ৩৫০ মাইল দুরের এই ছোট গ্রামে একটা বাড়ি আর কিছু খামারের জমি কিনেছিল। কেন কিনেছিল সেটা কেউ জানে না । কিন্তু আপাতত এই বাড়ি আর জমিটাই ওদের থাকার জায়গা হয়েছে । এখানে কিছু দিন থেকে ওদের পরবর্তি পরিকল্পনা ঠিক করা হবে যে কী করবে।
বাড়িতে সব কিছু গোছাতে গোছাতে ওদের আরও দুইদিন লেগে গেল । মোট ছয়টা ঘর পুরো বাড়িতে । উপরে মোট চারটা ঘর নিচে রয়েছে আরও দুটো । এছাড়া কিচেন আর বড় ড্রয়িং রুম নিচে । মাঝ দিয়ে উপরে ওঠার সিড়ি । থাকার জন্য বাড়িটা বেশ ভালই । জেসির ভাল লাগলো । প্রথম দর্শনেই বাড়িটা পছন্দ হয়ে গেছে ওর । বিশেষ করে আশে পাশে কোন বাড়ি না থাকার কারণে । নিউজার্সিতে থাকার সময়তেও সে সব সময় একা থাকতে পছন্দ করতো । একা একা থাকতো, বই পড়তো আর গান গাইতো । ছোট বেলাতে জেসির মা ওর বাবা আর ওকে রেখে চলে যায় । তখন থেকেই একা একা থাকার অভ্যাস ওর । জেসির জীবনে ওর বাবা ছাড়া আর কেউ নেই আসলে । অন্য কাউকে তার ঠিক দরকারও নেই ।
দোতলার সিড়ির কাছের ঘরটা নিলেন জেসির বাবা । আর একেবারে শেষের ঘরটা নিল জেসি। জেস্যার ঘরের পেছনের দিকে একটা খোলা বারান্দা রয়েছে । বারান্দার পরেই শুরু হয়েছে গাছ পালা আর ছোট রিজার্ভ ফরেস্ট ।
সপ্তাহ খানেকের পরেই জেসির বাবা কাজ কর্ম শুরু করে দিল । এখানে সে মূলত লাইভস্টোক আর গ্রেইনের বিজনেস শুরু করেছে সে । এই এলাকাতে প্রচুর পরিমানে শস্য জন্মে । জেসির বাবা সেই গুলো কিনে নিয়ে শহরে পাইকারি দরে বিক্রির ব্যবসা শুরু করলো । সারাদিন তাকে ব্যস্ত থাকতে হয় । আর জেসি থাকে বাসায় একা । এখনও সে এখানকার হাই স্কুলে ভর্তি হয় নি । জেসি ঠিক করেছে এই ভাঙ্গা সেমিস্টারে আর শুরু করবে না । একেবারে সামনের সেমিস্টার থেকে শুরু করবে । এই কারণে এই কিছুদিন জেসির আর কোন কাজ নেই । সারাদিন বাসাতে থাকা, ইচ্ছে মত বই পড়া । ওদের বাড়ির পেছন থেকে একটা ছোট্ট জঙ্গল শুরু হয়েছে । রিজার্ভ ফরেস্ট । আর সামনের কিছু দুর থেকে আরাম্ভব হয়েছে ফসলের মাঠ ।
একদিন ব্রেকফার্স্ট খাওয়ার সময়ে জেসি ওর বাবাকে বলল, বাবা কালকে বেজমেন্টে ঢুকেছিলাম ।
-কেন ? ওটা এখনও পরিস্কার করা হয় নি । বলেছিলাম না সময় করে দুজন একসাথে পরিস্কার করবো!
-ওটা পরিস্কারই বাবা ।
-তাই ?
-হুম । জানো ওখানে একটা বক্সের ভেতরে কী পেয়েছি?
-কী?
-একটা লেটাক্স স্যুট । কালো ।
-লেটাক্স স্যুট ?
-একেবারে ফুল বডি । মাস্ক আর গ্লোভসও আছে ।
জেসির বাবা কী বলবে কিছু বুঝতে পারলো না । তাকিয়ে রইলো জেসির দিকে । জেসি বলল, বাবা ওটা আমি পরি একটু । একেবারে আমার মাপের !
-ওটা কবে না কবেকার । কেমন গন্ধ করবে?
-না বাবা । একদম ভাল । তারপরেও আমি ওটা পরিস্কার করেছি । প্লিজ বাবা ।
জেসির বাবা মেয়ের আগ্রহের ব্যাপারটা বুঝতে পারলো । তারপর বলল, আচ্ছা পর । তবে আমি যখন বাসায় থাকি তখন না । কেমন?
-আচ্ছা বাবা ! ইউ আর দ্য বেস্ট !
-তবে যদি স্কিনের কোন ক্ষতি হয় তাহলে কিন্তু পরা বন্ধ করতে হবে !
-ওকে বাবা !
লেটাক্স স্যুট টা পাওয়ার পরেই জেসির মনে একটা উত্তেজনা কাজ করছিলো । এর আগে সে রাবার স্যুট গুলো দেখেছে । মেয়েদের দেহে কেমন করে এটে থাকে । দেখতে বেশ ভাল লাগে । এটাকে অনেকে আবার সেকেন্ড স্কিন বলে । এটা এখানে কিভাবে এল কে জানে !
প্রতিদিনের মত জেসির বাবা কাজে চলে গেল । জেসি তখন একা । সে আস্তে আস্তে নিজের শরীর থেকে সব কাপড় খুলে লেটাক্সের স্যুটটা পরতে লাগলো । পরতে কিছু সময় লাগলো । পিঠের কাছে বড় চেইন রয়েছে । সেটা আটকে দিতেই শরীরের সাথে একেবারে এটে গেল ড্রেস টা । তখনও মুখে মাস্কটা পরেনি । হাতে গ্লোভস দুটো পরে আয়নার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু সময় । অদ্ভুত একটা অনুভূতি হতে লাগলো ওর কাছে । স্যুটটা ওর দেহের সাথে একেবারে এটে রয়েছে । ওর দেহের প্রতিটি ভাজ স্পষ্ট ভাবে ফুটে উঠেছে । সেদিকে কিছু সময় জেসি একভাবে তাকিয়ে রইলো। নিজেকে এভাবে সে কোন দিন দেখেনি আগে । কয়েক মুহুর্ত যেন এভাবেই কেটে গেল । তারপর সে মাস্কটা হাতে নিলো । মাস্কে কোন মুখ নেই । নাকের ছোট দুটো ফুটো দেখা যাচ্ছে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য । সেই সাথে চোখের কাছে দুইটা ছোট ফুটো রয়েছে দেখার জন্য । মাথার কাছ দিয়ে রয়েছে চেইন ররেছে । মাস্কটা পরে টেইন দিয়ে আটকে দিলো সে । প্রথমে জেসির মনে হল ও যেন ঠিক মত নিঃশ্বাস নিতে পারছে না । তবে সেটা কাটিয়ে উঠলো কিছু সময় । এবার সে আয়নার দিকে তাকালো । এবার সত্যি বত অচেনা লাগলো নিজের কাছেই । ও নিশ্চিত ওর পরিচিত মানুষজন ওকে দেখে মোটেই চিনতে পারবে না ।
নিজের মোবাইল বের করে বেশ কয়েকটা ছবি তুলল । কিছু ছবি আয়নাতে আর কিছু ছবি তুলল মোবাইলে টাইমার সেট করে ।
এরপর ড্রেসটা খুলতে গিয়ে বাঁধলো বিপত্তি । জেসি টের পেল সে কিছুতেই ড্রেটটা সে খুলতে পারছে না । হাত দিয়ে চেইনটা যেন খুজেই পাচ্ছে না । তখনই মনে হল ও এখন ড্রেসটা কেটে ফেলবে । এই ভাবনা টা আসতেই একটা আশ্চর্য জনক ঘটনা ঘটলো । জেনি অনুভব করলো ও কিছুতেই দম নিতে পারছে না । হাত দিয়ে টেনে খুলে ফেলার চেষ্টা করলো ড্রেসটা কিন্তু কোন কাজ হল না । ওর বুকটা যেন বাতাসের জন্য ছটফট করতে শুরু করলো । জেসির মনে হল ও মারা যাচ্ছে । এখনই মারা যাবে ও । মেঝেতে পরে গেল সে । দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর । ওর মাথাটা কাজ করা বন্ধ করে দিচ্ছে । ঠিক এই সময়ে কানের কাছে যেন কেউ ফিসফিস করে বলল, ক্ষতি করবে না । ক্ষতি করবে না ।
তারপরই ও আবারও দম নিতে পারলো ভাল ভাবে । যেমন হঠাৎ করেই দম আটকে গিয়েছিলো, ঠিক তেমনি ভাবে আবার সব ঠিক হয়ে গেল । জেসি উঠে বসলো বিছানার উপরে । আয়নার দিকে নিজেকে দেখতে লাগলো । বুঝতে পারলো ও আটকে গেছে এই ড্রেসে । কি হল একটু আগে সেটা ও বুঝতেও পারছে না । কেমন করে হল সেটাও ওর মাথায় ঢুকছে না । কিন্তু আর ড্রেসটা কেটে ফেলার কথা ভাবতে পারছে না । কারণ মনের ভেতরে একটা ভয় ঢুকে গেছে যে যদি আবার ড্রেসটা কেটে ফেলার কথা সে ভাবে তাহলে হয়তো আবারও এমন কিছু হতে পারে !
পরের কয়েক ঘন্টা জেসি রইলো সেই লেটাক্স ড্রেস পরেই । ঘরের কাজ কর্ম শেষ করে নিজের ঘরে এসে বই পড়তে লাগলো । আস্তে আস্তে ওর কাছে যেন সব স্বাভাবিক মনে হতে লাগলো । দুপুরের দিকে ওর বাবা আসবে খেতে । তখন সে কি করবে? বাবার সামনে কিভাবে এই ড্রেস পরে যাবে । কেবল ড্রেস পরা থাকলেও না হয় কথা ছিল কিন্তু এই মাস্কটা পরে যাবে কিভাবে সে ?
ঘড়িতে যখন একটা বাজে তখন জেসির মনে হল যে এবার সে ড্রেসটা চাইলে খুলতে পারে । কেন যে এই কথা মনে হল সেটা জেসি নিজেও জানে না । কেবল মনে হল যে হয়তো খুলে যাবে । জেসি যখনই পেছনে হাত দিল তখন সে চেইনটা খুব সহজেই খুজে পেল । এবং টান দিতেই সেটা খুলেও এল । পুরো ড্রেসটা সে দ্রুত খুলে ফেলল । তারপর আর দেরি না করে বেজমেন্টের সেই বাক্সে রেখে দিয়ে এল । ওর মাথায় আসলেই কিছু যেন ঢুকছিলো না । প্রথমবার কত রকম করে চেষ্টা করলো । কিন্তু কোন ভাবেই খুজে পায় নি । অথচ একটু আগে কতই না সহজে খুজে পেল । এমন কেন হল !
যাক যা হয় হোক, জেসি ঠিক করলো আর সে এই ড্রেস পরবে না । একদমই পরবে না । ড্রেসটা নিয়ে গিয়ে সে বেজমেন্টের সেই বাক্সে রেখে এল যেখান থেকে পেয়েছিল । আর দরকার নেই বাবা এমন ড্রেস পরার ।
একটু পরেই জেসির বাবা খেতে এল । খাবার শেষ করে একটু বিশ্রাম করে সে চলে গেল নিজের কাজে । জেসি আবারও একা হয়ে গেল । নিজের ঘরে এসে একটা বই নিয়ে বসলো । আপাতত এখন আর কোন কাজ নেই ।
কিছু সময় বই পড়ার চেষ্টা করে গেল কিন্তু অবাক হয়ে খেয়াল করলো তার বই পড়তে ভাল লাগছে না । গান শোনার চেষ্টা করলো কিন্তু তাতেও কাজ হল না । গান শুনতেও ভাল লাগছে না ওর । ঘরের কিছু কাজ করার চেষ্টা করলো সেটাতেও কাজ হল না । এমন কি ঘরের বাইরে গিয়ে হাটাহাটি করে এল । সেটাও ওর করতে ভালো লাগছে না । ওর মন ঘুরে ফিরে সেই ড্রেসটার কাছে চলে যাচ্ছে । বারবার সেটা পরতে ইচ্ছে ইচ্ছে করছে । এমন কেন মনে হচ্ছে সেটা ও কিছুতেই বুঝতে পারছে না । এমন তো কিছুতেই হওয়ার কথা না ।
শেষে ওর কৌতুহলের জয় হল । সে আবার পায়ে পায়ে সেই বেজমেন্টেই গিয়ে হাজির হল । এবং ড্রেসটা নিয়ে এল । নিজের ঘরে এসে একই ভাবেই পরলো । মুখে মাস্কটা আটকাতেই আগের মত করে সেটা আটকে । জেসি অনেকবার চেষ্টা করলো বটে কিন্তু সেটা খুলতে পারলো না । তবে এবার সে আর আগের মত ভুল করলো না । ড্রেসটা ছিড়ে ফেলা কিংবা কেটে ফেলার কথা ভাবলো না । ড্রেসটা পরেই ওর স্বাভাবিক কাজ করতে লাগলো ।
এবং ওকে অবাক করে দেওয়ার ব্যাপার হচ্ছে ওর বাবা রাতে যখন বাসায় ফিরলো তার ঠিক আগে ওর মনে হল যে ড্রেসটা এখন খোলা যাবে । কিভাবে খোলা যাবে সেটা জেসি জানে না । কেবল ওর মনে হল ওর মনের ভেতরে কেউ যেন এই অনুভূতিটা ভরে দিল । সেই অনুভূতি থেকেই ও আবার চেষ্টা করলো এবং ড্রেসটা সে খুলে ফেলল । ড্রেসটা খুলে সে আর সেটা বেজমেন্টে রাখলো না । নিজের ক্লোজেটে রেখে দিল । একটু পরেই ওর বাবা এসে হাজির হল ।
রাতের খাবার শেষ করে জেসি যখন ঘুমাতে যাবে তখন আবার সেই অনুভুতি । কেউ যেন ওর মনের ভেতরে ঢুকে বলছে ড্রেসটা পরতে । জেসি অনুভূতিটা পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করলো কিন্তু লাভ হল না । এক ফোটা ঘুম এল না ওর । শেষে বাধ্য হয়ে আবারও ড্রেসটা পরে নিল । সাথে গ্লোভস আর মাস্ক । জেসি খুব ভাল করেই জানে যে এবার যতই চেষ্টা করুক না কেন সে কিছুতেই ড্রেসটা খুলতে পারবে না । কিন্তু এই ড্রেস পরে কি ঘুম আসবে?
জেসিকে ভুল প্রমান করে দিয়ে শোয়ার কিছু সময় পরেই জেসি ঘুমিয়ে পরলো । ঘুমের ভেতরে সে অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে লাগলো ! জেসির মতই একটা মেয়ে । ওর বসয়ী । একই রকম একটা লেটাক্সের ড্রেস পরে আছে। মেয়েটার মুখে মাস্ক থাকার কারণে মেয়েটার চেহার সে দেখতে পাচ্ছে না । মেয়েটা দৌড়াচ্ছে । কিছু বা কেউ যেন ওকে তাড়া করছে । জেসির মনে মেয়েটার জন্য বেশ চিন্তা লাগছে । মেয়েটা চিৎকার করতে করতে দৌড়াচ্ছে ।
দ্য রাবার গার্লের প্রথম পর্ব এখানে শেষ । গল্পটা লেখার কথা প্রথম মাথায় আসে দুদিন আগে । আমেরিকান হরর স্টোরিস: রাবার ওয়েন প্রথম পর্ব দেখার পরে । সেই হিসাবে এই গল্পটা একটা এডোপ্টেড থিমে গল্প । যদিও গল্পটা ঐ পর্বের মত হবে না । এখানে কেবল মেয়েটার লেটাক্সের ড্রেসটা মিল রয়েছে । মেয়েটা ড্রেসটা পায় এবং পরে । এরপর পরের পর্বটা আর নাম পুরুষে বর্ণনা হবে না । এরপরের পর্বটা জেসির জবানে বর্ণনা করা হবে । ঊত্তম পুরুষে ।
Discover more from অপু তানভীর
Subscribe to get the latest posts sent to your email.